ষোলআনা B-শুদ্ধ ভাট

প্রথমে ভেবেছিলাম এই দুই মাসের অনুপস্থিতিটাকে ‘রাইটার্স ব্লক’ বলে চালিয়ে দেব। টার্মটার মধ্যে একটা ‘ইয়ে’ আছে, যাকে বলে বেশ ভারিভাত্তিক ব্যাপার। কিন্তু অদ্ভুত, থুড়ি, অবধুতের ঘটনাটা মনে পড়ে যাওয়াতে এই ভাবনাটা স্থগিত রাখতে হল।

অবধুত আমাদের সঙ্গে মাধ্যমিকের অঙ্ক কোচিং-এ পড়ত। আজকালকার দিনে ছেলের নাম যদি কেউ অবধুত রাখে, বন্ধুবান্ধবদের কাছে সে বেচারা অবধারিতভাবেই ‘অদ্ভুত’ নাম ধারণ করবে, এ আর বেশী কথা কি? বরং ‘অবধুত’ যদি ‘অদ্ভুত’ না হয়, তাহলেই ব্যাপারটা অদ্ভুত লাগবে।

যাই হোক, অবধুত অঙ্কস্যারের ঘরের এককোণে বসে চুপচাপ অঙ্ক করত, আর মাঝেমাঝে ঘরের অন্য কোণে বসা শিঞ্জিনীকে অপাঙ্গে ঝাড়ি মারত, খুবই নিরীহ এবং নির্দোষভাবে। প্রায় মাসতিনেক এরকম চলার পরে, কোচিং-এর শেষ দিনে, হঠাৎ অবধুত একটা অদ্ভুত কান্ড ঘটিয়ে ফেলল, যেটা ওর স্বভাবের সঙ্গে একেবারেই খাপ খায়না।

স্যারের পড়ানো শেষ হয়ে গিয়েছিল, সবাই সবাইকে পরীক্ষার কোটি কোটি গুডলাক জানিয়ে বেরিয়ে আসছি যখন, তখন দেখি অবধুত খুব স্মার্টলি শিঞ্জিনীর দিকে এগিয়ে গেল, তারপর কাঁপা কাঁপা গলায় বলে উঠলো, “যাও শিঞ্জিনী যাও, আজ থেকে আমি তোমাকে ছেড়ে দিলাম!”

আমরা ওই যাকে বলে, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম, প্রায় আধমিনিট কারো মুখে কোনো কথা ফুটলো না, স্যারও আমাদের সঙ্গে বেরোবেন বলে পায়ে চটিটা গলাতে গিয়ে, ওখানেই স্ট্যাচু হয়ে রইলেন। শিঞ্জিনীর মুখের দিকে তাকালাম, দেখলাম সেটা কিরকম বেগুনী রং ধারণ করেছে, ওর মনের মধ্যে কি চলছে সেটা বোঝা যাচ্ছে না, কেননা মুখে কুলুপ।

নীরবতাটা স্যারই ভাঙলেন। হাতে ধরা মার্লবরোর প্যাকেটটা থেকে একটা লালসুতোর বিড়ি বের করে তাতে ফুঁ দিতে দিতে বলে উঠলেন, “সে তো বুঝলুম, কিন্তু অদ্ভুত, তুই আগে বল শিঞ্জিনীকে তুই ধরলি কবে?”

আবার সেকেন্ড বিশেকের নীরবতা, তারপর তিনমিনিটের সমবেত অট্টহাস্যে (অবধুত আর শিঞ্জিনী ছাড়া) সারা পাড়া কেঁপে উঠেছিল।

এরকম একটা ঘটনার সাক্ষী থাকার পরেও কি নিজের ঘাড়ে অনুরূপ বাঁশ নেওয়া যায়?

***

অথচ লেখার মতন ঘটনার অভাব নেই আমাদের দেশে। সেই যে অ্যালেক্সান্ডার বলে গিয়েছিলেন, “সত্য সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ!”, তাঁর সেই উক্তিকে মর্যাদা দিতে আমরা একটুও কার্পণ্য করিনা, প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন ঘটনা ঘটিয়েই চলি, যার ঘনঘটায় মাঝেমাঝেই তাল রাখা মুশকিল হয়ে পড়ে, খবরের কাগজগুলোর জাল সংস্করণে গিয়ে ব্যাকলগ ক্লিয়ার করে আসতে হয়।

শিনা বোরার মার্ডার কেসটার কথাই ধরা যাক। একে তো তিন বছর বাদে ঘটনাটা প্রকাশ্যে এল, তার ওপর শিনার পরিচয় নিয়েই ধোঁয়াশা! প্রথমে শোনা গেল শিনা ইন্দ্রাণীর বোন, আবার পরের দিনই জানা গেল ইন্দ্রাণী শিনার মা। এই মা-বোনের কনফিউশান মিটতে না মিটতেই খোঁজ পড়ল শিনার বাবার। কাগজের পাতায় রিপোর্টাররা রোজ নিত্যনতুন বাবাকে হাজির করছেন – কখনও সিদ্ধার্থ, কখনও বা উপেন্দ্রকুমার, যিনি কিনা আদতে ইন্দ্রাণীর বাবা! লাভ্‌-লাস্ট-ইনসেস্টের ত্র্যহ্যস্পর্শে দেশবাসী তখন পুরো ঘেঁটে ঘ! রোজ অফিস থেকে ছুটতে ছুটতে বাড়ি এসেই এবিপি আনন্দ-র সামনে বসে যাই, মনে একটাই প্রশ্ন – শিনার বাবা কে? অবশেষে মুখে রুমাল বাঁধা সিদ্ধার্থ যখন মুক্তকন্ঠে স্বীকার করলেন যে তিনিই শিনার বাবা, তখন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম – যাক্‌ বাবা, একটা জট খুলল!

হায়, তখন কি আর জানতাম, এর জট মহাদেবের জটার থেকেও জটিল? মোটিভ খুঁজতে গিয়ে দেখা গেল, সেখানেও নানা থিওরি – একবার শোনা গেল সম্পত্তিজনিত কারণ, আবার পরের মুহুর্তেই শোনা গেল ইন্দ্রাণীর বর্তমান স্বামী পিটার(ওরফে প্রতিম)-এর প্রথম পক্ষের ছেলে রাহুলের সঙ্গে শিনার অ্যাফেয়ার মেনে নিতে না পেরেই নাকি ইন্দ্রাণী শিনাকে সরিয়ে দিয়েছেন। এই কাজে আবার ইন্দ্রাণীকে সাহায্য করেছেন তাঁর দ্বিতীয় স্বামী সঞ্জীব খান্না।

তবে এতসব লোকজনের মধ্যে ইন্দ্রাণী নিশ্চয়ই সবচেয়ে বেশী খাপ্পা তাঁর প্রাক্তন ড্রাইভার শ্যাম রাইয়ের ওপর। একদিন রাতে, আকন্ঠ মদ্যপান করে, শ্যাম যদি তার অটোচালক বন্ধুকে মালের ঘোরে সব গল্প ফাঁস করে না দিত, তাহলে কি আর ইন্দ্রাণীর এত সাধের পাকা ধানে মইটি পড়তো? দুর্ভাগ্যবশত, সেই অটোচালকটি আবার ছিল পুলিশের খোঁচড়।

আহা রে, সাধে কি আর প্রবীরদা, মানে প্রবীর রায়চৌধুরী, বলে গেছেন, মদ খুব ভাল জিনিস, কিন্তু সবার সয়না?

আসলে আমি ভেবেছিলাম এই শিনা বোরার কেসটা নিয়ে একটা জমজমাট থ্রিলার নামাবো। সেইজন্য বেশ কিছুদিন প্রচন্ড মনোযোগ দিয়ে খবরগুলো ফলোও করতাম। রাকেশ মারিয়া আর দীনেশ কদম তখন আমার কাছে যেন অমিতাভ বচ্চন আর শশী কাপুর জুটি। কিন্তু যেদিন দেবেনদা রাকেশ মারিয়াকে কমিশনার পদ থেকে বরখাস্ত করলেন, সেদিন মনের দুঃখে আমিও নিজেকে শিনা বোরা কেসরিপোর্টের পাঠক পদ থেকে সরিয়ে দিলাম।

সবার দ্বারা সবকিছু হয় না।

***

ইদানিং দেখছি, লেখকরা যখনতখন যেখানেসেখানে সাহিত্য আকাদেমি পুরষ্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন। কন্নড় ভাষার নামকরা পন্ডিত এম এম কালবুর্গীর খুনীদের কেন ধরা হচ্ছেনা, আর দেশজুড়ে এত ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা কেন – এই দুটো ইস্যুতে সরকারের নির্লিপ্তির প্রতিবাদেই নাকি লেখকদের এই পুরষ্কার প্রত্যর্পণ। শুরুটা করেছিলেন একজন, তারপর তাঁর দেখাদেখি ‘কেবা আগে প্রাণ, করিবেক দান’-এর মতন ‘দেশ কে কোণে কোণে সে’ লেখকরা নিজেদের উপস্থিতি এইভাবে জানান দিচ্ছেন। তবে তাঁরা শুধু ফলকটা ফিরিয়ে দিচ্ছেন, নাকি তার সঙ্গে টাকাটাও, সেটা নিয়ে বিশেষ কিছু শোনা যাচ্ছেনা।

আমি অবশ্য একটা ব্যাপার বুঝতে পারছিনা, পুরষ্কার ফিরিয়ে দিয়ে লেখকরা কি বোঝাতে চাইছেন, আর ঘটনাটা ঘটিয়ে তাঁরা কি আশা করছেন? সরকার উঠেপড়ে লেগে কালবুর্গীর খুনীদের ধরে ফেলবে আর ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা দূর করে দেবে? এটা আশা করাটা একটু বেশী বাড়াবাড়ি হয়ে গেল না? তার চেয়ে তাঁরা যদি জ্বালাময়ী সময়োপযোগী কিছুমিছু লিখতেন, তাতে হয়তো অভিঘাতটা আরো কার্যকরী হতে পারতো। সেটা না করে পুরষ্কার ফিরিয়ে দেওয়াটা নেহাৎই পিঠ বাঁচানো একটা দায়সারা গোছের প্রতিবাদ হয়ে গেল।

অবশ্য এই লেখকদের প্রায় সবাই অবাঙালি, তাই আশা করা যায় তাঁরা কেউই চন্দ্রিল পরিচালিত সেই বৈপ্লবিক শর্ট ফিল্ম ‘Y2K’ দেখেননি। ভগবানের কাছে ভক্ত তার ওপর চলতে থাকা অন্যায়-অবিচারের কথা শোনাচ্ছে, ভগবান মিটিমিটি হাসছেন আর শুনছেন। শেষে ভক্ত যখন ভগবানকে বলল, “আপনি এরকম করতে পারেন না, আপনি না ভগবান?”, তখন ভগবানের যা উত্তর ছিল(“তাতে আমার ছেঁড়া যায়”), সেরকমই, লেখকদের পুরষ্কার ফিরিয়ে দেওয়ার ধুম দেখে সরকারও কি সেই একই উত্তর দিচ্ছেন না?

বাঙালি লেখক-বোদ্ধারা বুদ্ধিমান, তাঁরা এই পথে না গিয়ে শুধু বিবৃতি দিয়েই নিজেদের দায়িত্ব সারছেন।

বাঙালি হিসেবে এইজন্যেই নিজের ওপর আমার গর্ব হয়।

***

এই গেরুয়া সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আমাদের দেশে রামরাজত্ব শুরু হয়ে গেছে। সরকার খাঁটি অভিভাবকের মতন মানুষের রান্নাঘরে গিয়ে বলে দিচ্ছেন কি কি খেতে হবে, আর কোন্‌টা কোন্‌টা খাওয়া বারণ। নিত্য অপ্রয়োজনীয় জিনিস, যেমন চাল-ডাল-পেঁয়াজ ইত্যাদির দরদাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাওয়াতে সরকারের প্রতিনিধিরা আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস, যেমন পেট্রোল-সোনা ইত্যাদির দাম কমার কথা বলে উৎসাহিত করছেন, কদিন বাদে হয়তো সেগুলো খেতেও উৎসাহ দেবেন। এতে করে খাদ্য সমস্যা কেটে যাবে, সরকারের ওপর থেকেও চাপ কমে যাবে। নরেন্দ্রনাথ দত্তের যেমন একজন রামকৃষ্ণ ছিলেন, সেরকম নরেন্দ্রভাই মোদীর একাধিক মোহন ভাগবত-প্রবীণ তোগাড়িয়া-অশোক সিঙ্ঘল আছেন। নরেন্দ্রনাথ দত্ত যেমন রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেরকম নরেন্দ্রভাই মোদীও হিন্দুরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার মিশন নিয়ে এগোচ্ছেন। দেশের মানুষের দুঃখ-দৈন্য ঘুচল বলে।

যাক্‌গে, এসব বাজে কথা রেখে অন্য কথায় আসি। অবধুতকে দিয়ে শুরু করেছিলাম, ওকে দিয়েই শেষ করি। এটাও বেশ পুরনো, আমাদের বয়ঃসন্ধিকালের ঘটনা। তখন সবেমাত্র শরীরে-মনে হাল্কা উত্তাপ জাগছে, মেয়েদের হঠাৎ করে অন্যরকম লাগছে আর নরম নীল ছবির সঙ্গে আলাপ-পরিচয় ঘটছে। নীল ছবির সিডি হাতে পাওয়া মানে তখন হাতে চাঁদ পাওয়ার সমান, লুকিয়ে মদ-সিগারেট খাওয়ার আনন্দের চেয়েও সেই সিডি দেখার আনন্দ অনেকগুণ বেশী – পিক্সেল-বাই-পিক্সেল দেখেও মনের আশ যেন মিটতো না তখন! এই সিডি দেখা নিয়ে একদিন হঠাৎ অবধুত বলল, “আমিও ওসব দেখি, তবে উন্মোচনের আগে অবধি”।

ওর কথা শুনে অবাক হয়ে গেলাম, জিজ্ঞেস করলাম, “কেন রে? বাকিটা কি দোষ করল?”

“দূর, দূর, প্রথমটাই তো দেখার, উন্মোচন হওয়ার পরে তো সেই একই ধর্মপ্রচারক, কুকুর আর ঊনসত্তর অবস্থান ঘুরেফিরে আসে, মূল ব্যাপারটা তো সেই একই”!

ওর এই অদ্ভুত কথা শুনে পুরো হুব্বা হয়ে গিয়েছিলাম।

আজ বুঝি, অবধুতের এই অদ্ভুত কথাটা বর্তমান সরকারের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

চাকচিক্যময় আবরণ খসে গেছে…

জনগণের ব্যাং ব্যাং শুরু হল বলে…

অদূরে ঘন্টা বাজছে – ব্যান…ব্যান…ব্যান…

13 thoughts on “ষোলআনা B-শুদ্ধ ভাট

  1. tubaibanerjee অক্টোবর 23, 2015 / 4:16 অপরাহ্ন

    Lekha ta besh hoyechche. Okek din toma lekha peye bhalo laglo. Amio besh kichu din tomar blog visit korte pari ni.

  2. অরিজিত অক্টোবর 23, 2015 / 9:07 অপরাহ্ন

    অনেক ধন্যবাদ টুবুন। 🙂

  3. কুন্তলা অক্টোবর 24, 2015 / 3:38 অপরাহ্ন

    আহা রাইটার্স ব্লক না হোক, ব্লগার্স ব্লক তো হতেই পারে। আশা করি ছুটির পর চাঙ্গা হয়ে ফিরে এসেছেন? পুজো কেমন কাটল?

  4. কুন্তলা অক্টোবর 24, 2015 / 4:19 অপরাহ্ন

    রাইটার্স ব্লক না হলেও ব্লগার্স ব্লক তো আমাদের হকের জিনিস, অরিজিত। আশা করি আপনি চাঙ্গা হয়ে ফিরে এসেছেন। লেখাটা ভালো লাগল পড়ে।

    • অরিজিত অক্টোবর 24, 2015 / 4:38 অপরাহ্ন

      ব্লগার্স ব্লক কথাটা বেশ ভাল লাগলো। 😀
      কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ কুন্তলা। 🙂 লেখাটা ভাল লেগেছে জেনে আমারও বেশ ফুরফুরে লাগছে।
      পুজো খুব ভাল কেটেছে, তবে হ্যাংওভারটা এখনও যায়নি…

  5. Maniparna Sengupta Majumder অক্টোবর 24, 2015 / 10:06 অপরাহ্ন

    দারুণ…অ্যাজ ইউজুয়াল… হেব্বি লাগলো 😀

    শুভ বিজয়া… 🙂

    • অরিজিত অক্টোবর 24, 2015 / 10:40 অপরাহ্ন

      অনেক ধন্যবাদ এবং থেঙ্কুজ। 😀
      তোমাকেও শুভ বিজয়া জানাই 🙂

  6. somnathc73 অক্টোবর 26, 2015 / 10:34 পুর্বাহ্ন

    ভায়া, অনেক দিন , অনেক অনেক দিন পর তোমার লেখা পেলাম। আর সে যে কি উমদা লেখা, সেটা যাঁরা পরেছেন তাঁরা সকলেই স্বীকার করবেন। হালকা ছলে শুরু, কিন্তু যেখানে গিয়ে এ লেখা ধাক্কা দিলো, তাতে করে লেখাটাকে কোনো মতেই হালকা রম্য রচনা বলা যাচ্ছেনা। আহা,। বড় ভাল লাগল। পূজোয় এবং পূজোর পর যত গুলো লেখা পড়েছি, তার মধ্যে এইটেই সেরা এ বিষয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই। চালিয়ে যাও।

    আর এবারে আর ২ মাসের জন্য হাওয়া হয়ো না।

    • অরিজিত অক্টোবর 26, 2015 / 12:21 অপরাহ্ন

      অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা, এত্ত ভাল ভাল কথা শুনে প্রচুর ‘বার’ খেয়ে গেলাম যে! 😀

  7. জয়ীতা অক্টোবর 27, 2015 / 9:16 পুর্বাহ্ন

    অরিজিত, প্রথমবার আপনার লেখা পড়লাম। হাল্কা চালে ভারী লেখা, ভারি ভালো লাগলো।
    বিজয়ার শুভেচ্ছা আপনাকে।

  8. অরিজিত অক্টোবর 27, 2015 / 11:02 পুর্বাহ্ন

    প্রথমবার আপনার কমেন্ট পেয়ে আমারও খুব ভাল লাগলো জয়ীতা। 🙂
    আপনাকেও বিজয়ার শুভেচ্ছা জানাই।

  9. Sujan জানুয়ারি 8, 2016 / 1:49 অপরাহ্ন

    reader’s block katiye tor blog a fire alam……….b-sudho vat a A-sudho amej pelam…..অবধুত er sathe porichoy hoye valo laglo……..

    • অরিজিত জানুয়ারি 9, 2016 / 12:06 অপরাহ্ন

      তোকেও অনেকদিন পরে দেখে খুব ভাল লাগলো। 🙂
      কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

অরিজিত এর জন্য একটি উত্তর রাখুন জবাব বাতিল